বাংলাদেশে নারীদের মধ্যে যে ধরনের ক্যান্সার বেশি দেখা যায়, তার মধ্যে দ্বিতীয় প্রধান হচ্ছে জরায়ুমুখে ক্যান্সার। যা নারী ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীদের মোট ১৮ শতাংশ। ধীরে ধীরে সৃষ্টি হয় এ রোগ। এক যুগের বেশি সময় ধরে জরায়ুমুখের স্বাভাবিক কোষ পরিবর্তিত হতে থাকে এবং একসময় তা ক্যান্সারে রুপ নেয়।
ক্যান্সার কোষ সংখ্যা বেড়ে তা পিন্ডের আকার ধারণ করে। জরায়ুমুখের ক্যান্সার পিন্ডটি ক্ষত হয়ে বিভিন্ন সংক্রামক রোগ ঘটায়।
জরায়ুমুখের ক্যান্সার ঝুকিঁ কমানোর জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে অত্র স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।তারই ধারাবাহিকতায় আমরা অর্জন করেছি,
“ভায়া ও সিবিই প্রোগ্রামের আওতায় বিভাগীয় পর্যায়ে দ্বিতীয় স্থান”
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস